Search
Close this search box.

, ,

যদি লক্ষ থাকে UK ইউনিভার্সিটি তাহলে প্রস্তুতি নিতে হবে এখন থেকেই

✈ সবারই স্বপ্ন থাকে 🎓 উচ্চশিক্ষা নিয়ে নিজের ক্যারিয়রে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার। আর 🇬🇧 UK তে পড়াশুনা করতে যদি ইচ্ছুক হন তবে অবশ্যই আগে থেকেই সে প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হবে।
ℹ কারণ স্টাডি ভিসা নিয়ে বাইরে যাওয়ার ক্ষেত্রে কিছু রিকোয়ারমেন্ট এবং দরকারি অনেক কিছুর প্রয়োজন। যার প্রস্তুতি না থাকলে সহজে এই সপ্ন পুরন করা সম্ভব নয়।
আজকে আমরা জানবো প্রস্তুতির ক্ষেত্রে কি কি বিষয় খেয়াল রাখলে উচ্চ শিক্ষার জন্য বিদেশ যাওয়াটা অনেকটা সহজ হয়ে যায়।
📌 ১. পাসপোর্টঃ একদম প্রথমেই যে জিনিষটি আপনার দরকার সেটা হচ্ছে একটি আপডেটেড পাসপোর্ট। এটা হলে আপনি প্রয়োজনীয় আবেদন গুলো করা শুরু করতে পারবেন।
📌 ২. ইউনিভার্সিটি তে আবেদনঃ সবার প্রথমে কোন বিষয়ে স্টাডি করতে চান সেই বিষয়টা নির্ধারণ করে নিতে হবে। এই ক্ষেত্রে বিবেচনায় রাখবেন কোন বিষয়ে আপনার পুর্ববর্তী পড়াশুনা করেছেন এবং কোন বিষয়ের প্রতি আপনার পড়াশুনার আগ্রহ আছে। কারন এটা আপনাকে পরবর্তিতে UK তে সেটেল হওয়ার ক্ষেত্রে সহযোগিতা করবে।
ℹ এই বিষয়ে অনলাইনে সার্চ করলেই বিস্তারিত তথ্য পেয়ে যাবেন। অথবা চাইলে উত্তরায় ব্রিটিশ ইনফিনিটি রিসোর্সে এসেও এই তথ্যগুলো বিনামূল্যে জেনে নিতে পারেন।
📌 ৩. এই ধাপে আপনাকে পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর একটি তালিকা তৈরি করে ফেলতে হবে। তালিকা তৈরির ক্ষেত্রে যে বিষয় গুলো প্রাধান্য দেয়া উচিতঃ
☑ ভার্সিটির র্যাঙ্কিং দেখে বিবেচনা করা
☑ টিউশন ফি এর বিস্তারিত
☑ কোর্স ডিউরেশন ?
☑ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি কোন শহরে অবস্থিত ?
☑ ভার্সিটি এরিয়ায় পার্ট টাইম জবের সুযোগ কেমন ?
☑ লিভিং কস্ট যেমনঃ বাসা ভাড়া, অন্যান্য ইউটিলিটি বিল কেমন?
ℹ উপরের বিষয়গুলোর ক্ষেত্রে আপনার যদি টিউশন ফি এর দিক টা খেয়াল রাখতে হয় তবে আপনাকে অন্য গুলোতে ছাড় দিতে হবে। যদি আপনার পার্ট টাইম জব টা গুরুত্বপুর্ন বেশি হয় তবে খেয়াল রাখতে হবে ভার্সিটি এই সুযোগ কেমন দিচ্ছে। মুলত একেক জনের ক্ষেত্রে বিষয়টা একেক রকম হবে। সে অনুযায়ী আপনাকে নিজের মত করে এই বিষয়টা নির্ধারন করতে হবে।
📌 ৪. একাডেমিক ডকুমেন্ট কালেক্ট করাঃ
এই ধাপে প্রয়োজনীয় সকল ডকুমেন্ট উঠিয়ে আপডেট করে রাখতে হবে, যাতে যে কোণ মুহুর্তে ব্যবহার করা যায়। খেয়াল রাখবেন আপনার লাস্ট একাডেমিক ডকুমেন্ট পর্যন্ত যেন আপনার সংগ্রহে থাকে। মার্কসিট থেকে শুরু করে সার্টিফিকেটের কপি যেন আপনার কাছে থাকে এই বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে খেয়াল রাখতে হবে।
📌 ৫. ভার্সিটি তে এপ্লাইঃ
আপনার আগে থেকে লিস্ট করা যেগুলো আপনার চাহিদা অনুযায়ী মিলে যাবে, ( যা উপরে উল্লেখ করা আছে ), সেই ভার্সিটি গুলতে এপ্লাই করতে হবে। এই ক্ষেত্রে আমাদের রেকোমেন্ড হচ্ছে অভিজ্ঞ কারো পরামর্শ নিয়ে এই কাজ টি করা, যারা এই বিষয়ে আগে থেকেই অভিজ্ঞ। ব্রিটিশ ইনফিনিটি রিসোর্স এই আবেদনের কাজটি খুবই দক্ষতার সাথে করে থাকে। আপনি চাইলের আমাদের অফিসে চলে আসতে পারেন, যেকোন সময়।
📌 ৬. ভার্সিটি সিলেকশনঃ
এই পর্যায়ে এসে আপনার আবেদন করা একাধিক ভার্সিটি আপনাকে কন্ডিশনাল অফার করতে পারে। যে ভার্সিটি গুলো আপনাকে অফার করেছে সেখান থেকে আপনার জন্য সবচেয়ে ভাল ভার্সিটি কে সর্ট লিস্ট করে আপনার ফাইনাল রিকুয়ারমেন্ট অনুযায়ি সাবমিট করে ফেলতে পারেন।
📌 ৭. ভিসার কন্ডিশন পুরনের জন্য মেডিকেল টেস্ট করতে হবে। প্রথম ধাপে কন্ডিশনাল অফার পাওয়ার পরেই এই টেস্ট করতে হবে। আপনি চাইলে একটা ইউনিভার্সিটির কন্ডিশনাল অফার ব্যবহার করে মেডিকেল টেস্ট করে সেটা দিয়ে অন্য কোন ইউনিভার্সিটিও পছন্দ করতে পারবেন। এই বিষয়ে আমাদের ইনবক্স করলে বিস্তারিত জানিয়ে দেয়া যাবে।
📌 ৮. ভিসার জন্য আবেদনঃ
ভার্সিটি ফাইনাল হয়ে গেলে এবং প্রয়োজনীয় ফিস পরিশোধ করে ভিসার আবেদন করতে পারেন। এর জন্য আপনাকে ব্যাঙ্কে টাকা রাখতে হবে। আপনার টিউশন ফি এর বাকি টাকা এবং আপনার প্রথম বছরের লিভিং কস্ট সব মিলিয়ে যা আসে তার সম্পুর্ন।
ℹ ইনিশিয়াল ডিপোজিটের টাকা বাদ দিয়ে বাকি টাকা এবং আপনার প্রথম বছরের লিভিং কস্ট ব্যাঙ্কে রাখতে হবে।
📌 ৯. ভিসা এপ্লিকেশন সেন্টার এ অ্যাপোয়েন্টমেন্ট নেয়াঃ
CAS Letter পাওয়ার পর VFS বা ভিসা এপ্লিকেশন সেন্টার এ অ্যাপোয়েন্টমেন্ট এর ক্ষেত্রে ব্যাঙ্ক ডিপোসিট ডেট থেকে মিনিমাম ৩০ বা এর অধিক দিন পরেই এপোয়েন্টমেন্ট নেয়া ঠিক হবে। আর যদি ব্যাঙ্কে আগে থেকেই টাকা থেকে থাকে তবে চাইলে দ্রুত এপোয়েন্টমেন্ট ডেট বুক করতে পারেন।
ℹ অ্যাপয়েন্টমেন্ট নেয়ার পাশাপাশি IHS (International Health Surcharge) fee দিতে হবে।
📌 ১০. অ্যাপোয়েন্টমেন্ট ঠিকঠাক ভাবে পার করতে পারলে ফ্লাই করার জন্য প্রস্তুতি শুরু করতে পারেন। এই ক্ষেত্রে টিকেট বুকিং, প্রয়োজনীয় কেনাকাটা এবং বিশেষভাবে ভাল এমাউন্ট এর ক্যাশ (British Pound) সাথে নিয়ে রাখতে পারেন। এতে যেকোন সমস্যায় সেফ থাকা যাবে।
📌 ১১. UK তে পৌঁছে যাওয়ার পরঃ
☑ একোমোডেশন রিকনফার্ম করতে হবে
☑ ভার্সিটিতে এনরোল করতে হবে
☑ প্রয়োজনীয় জিনিস সংগ্রহ এবং কেনাকাটা করে রাখতে হবে, যেমনঃ ভার্সিটির আইডি কার্ড, সিম কার্ড, ব্যাঙ্ক একাউন্ট অপেনিং, ট্রাভেল কার্ড, ইন্স্যুরেন্স ইত্যাদি।
✅ এছাড়া আপনি যদি সহজেই এই ধাপ গুলো পার করতে চান, তবে
ব্রিটিশ ইনফিনিটি রিসোর্স হতে পারে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম।
✔ ✔ আমরা দীর্ঘ ৮ বছর যাবত ফরেইন স্টাডির ব্যাপারে সকল সহযোগিতা করে আসছি।
🚏 আমাদের ঠিকানাঃ
৩০ সোনারগাঁও জনপথ, সেক্টর ১১, উত্তরা ঢাকা ১২৩০।
(জম জম টাওয়ারের বিপরীতে)
📲 চাইলে আমাদের কল করেও বিস্তারিত জেনে নিতে পারেন সহজেইঃ
+8801713588603 – 05
বিদেশে উচ্চশিক্ষার বিশ্বস্ত সহযোগী।
0 +
Partner Universities
0 +
Students
0 +
Years Experienced Counselors
0 %
Success Rate
Related Articles
Explore
Suggested

জেনে নিন মালয়েশিয়ায় উচ্চশিক্ষার আবেদনের সকল তথ্য

কম খরচে পড়াশোনা ও অস্ট্রেলিয়াতে সহজেই Credit transfer করার জন্য মালয়েশিয়া ই হতে পারে আপনার সঠিক সিদ্ধান্ত। মালয়েশিয়া বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য একটি জনপ্রিয় গন্তব্যস্থান। যদি

Read More

সাধ্যের মধ্যে মালয়েশিয়ায় স্কলারশিপসহ উচ্চশিক্ষার সুযোগ

সর্বনিম্ন্ন খরচে বিদেশে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে মালয়েশিয়া হতে পারে আপনার প্রথম পছন্দ | কেন যাবেন মালয়েশিয়া ? কোন ভিসা ইন্টারভিউ নেই। ১০০% ভিসা গ্যারান্টি। ইন্… See

Read More

SSC পাশের পরেই মালয়েশিয়ায় উচ্চশিক্ষা

মালয়েশিয়াতে বাংলাদেশ থেকে Visa হওয়ার সম্ভাবনা এখন শতভাগ। কম খরচে মালয়েশিয়াতে বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় Subjects গুলোতে পড়াশোনা করে নিজের Career গড়ুন। যে সকল Subjects আপনাকে

Read More

বিদেশে উচ্চ শিক্ষার সকল তথ্য। জেনে নিন গুরুত্বপূর্ণ অনেক প্রশ্নোত্তর।

প্রতি বছর বিভিন্ন দেশ গুলো উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে প্রায় ১৭ লাখ স্টুডেন্ট কে ৬৫ হাজার কোটি টাকার মত স্কলারশিপ দিয়ে থাকে বিদেশি বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো

Read More
Connect with us